Neotack নিওট্যাক ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Neotack নিওট্যাক ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Neotack নিওট্যাক ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

রেনিটিডিন ১৫০ ও ৩০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ৫০ মি.গ্রা./২ মি.লি ইঞ্জেকশন এবং ৭৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ।

 

Neotack নিওট্যাক ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

পেপটিক আলসার (ডিওডেনাল এবং গ্যাস্ট্রিক আলসার), রিফাক্স ইসোফেগাইটিস, জলিঞ্জার-এলিসন সিনড্রোম, অপারেশনের পরবর্তীতে সৃষ্ট আলসার এবং মেন্ডেলসন-এর সিন্ড্রোম এ নির্দেশিত।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

ট্যাবলেট ১৫০ মি.গ্রা. হিসেবে সকাল ও সন্ধ্যায় অথবা প্রতি রাতে ৩০০ মি.গ্রা. একক মাত্রা হিসেবে। রক্ষণমাত্রা ১৫০ মি.গ্রা. রাতে সেবন করতে হবে। ইঞ্জেকশন: ধীর গতিতে ইন্ট্রাভেনাস পথে ৬-৮ ঘণ্টা অন্তর অন্তর দেয়া যেতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে : ২-৪ মি.গ্রা./কেজি দিনে ২ বার। সর্বাধিক ব্যবহার্য মাত্রা দিনে ৩০০ মি.গ্রা.

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে :

রেনিটিডিন বা এর যেকোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ওষুধটি ব্যবহার করা যাবে না। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া খুব কমক্ষেত্রে গায়ে ফুসকুড়ি, মতিভ্রম এবং দৃষ্টিত্রম দেখা যেতে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভাবস্থায় অতীব প্রয়োজন হলেই প্রয়োগ করা উচিত। অন্যদানকারী মায়েদের ওষুধটি ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত।

সরবরাহ :

নিওট্যাক’ ১৫০ ট্যাবলেট ১৫ x ১০ টি। নিওট্যাক ৩০০ ট্যাবলেট : ১০ x ১০ টি। নিওট্যাক’ ইঞ্জেকশন = ২ x ৫ টি। নিওট্যাক’ সিরাপ: ১০০ মি.লি.।

 

Neotack নিওট্যাক ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

ঔষধের ব্যবহার

রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment