আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Arubin অরুবিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Arubin অরুবিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
প্রতিটি অরুবিন® ক্যাপসুলে আছে জিনজিবার অফিসিনালি ২৭.৭৮ মি. গ্রা., পাইপার নাইগ্রাম ২৭.৭৮ মি. গ্রা., টারমিনালিয়া চেবুলা ২৭.৭৮ মি. গ্রা., এমরিকা অফিসিনালিস ২৭.৭৮ মি. গ্রা., টারমিনালিয়া বেলেরিকা ২৭.৭৮ মি. গ্রা., সাইপেরাস রোটনডাস ২৭.৭৮ মি. গ্রা., এমবিকা রিস ২৭.৭৮ মি. গ্রা., পাম্বাগো জিলেনিকা ২৭.৭৮ মি. গ্রা. ও আয়রন সল্ট ২৫০ মি.গ্রা ।
নির্দেশনা:
লৌহের অভাব জনিত রক্ত স্বল্পতা অপুষ্টিজনিত রক্ত স্বল্পতা ক্ষুধামন্দা ও সাধারণ দুর্বলতা
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:
প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রা: ১টি – ২টি অরুবিন ক্যাপসুল দিনে ২ বার সেবন করা উচিত। ১২ বছরের কম বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। সতর্কতা ও অনুপযোগীতা: এর কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা দেখা দিলে ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:
অরুবিন ক্যাপসুল নির্দেশিত মাত্রায় ব্যবহারে কোন ধরণের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি ।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালীন ব্যবহার:
গর্ভকালীন সময়ে অরুবিনও ক্যাপসুল ব্যবহারে ক্ষতিকর তথ্য পাওয়া যায় না। মায়ের দুধের সাথে অরুবিন ও ক্যাপসুলের উপাদান নিঃসরণের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:
কোন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি ।
সরবরাহ:
অরুবিন ক্যাপসুল : প্রতিটি বাক্সে আছে ৩০টি করে ক্যাপসুল রিষ্টার প্যাকে।
ঔষধের ব্যবহার
রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।
আরও দেখুনঃ