আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Olicod অলিকড ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Olicod অলিকড ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
প্রতিটি লিকুইড ফিল্ড হার্ড জিলাটিন ক্যাপসুলে আছে কড়-লিভার অয়েল বিপি ০.৩ মি.লি., যাতে আছে ভিটামিন এ ৬০০ আই ইউ, ভিটামিন ডি৩ ৮৫ আই ইউ, ভিটামিন ই ০.৩ আই ইউ, ইকোসাপেন্টাইনোইক এসিড (ইপিএ) ২৫ মি.গ্রা., ডোকোসাহেক্সাইনোইক এসিড (ডিএইচএ) ৩০ মি.গ্রা.
নির্দেশনাঃ
সুস্বাস্থ্য, হাড়, দাঁত ও পেশীয় উন্নতি সাধন করে। আথ্রাইটিসজনিত ব্যথা উপশমে কড অয়েল সাহায্য করে। কাশি, ঠাণ্ডা, ব ও শ্বাসের সমস্যায় প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে। অলিকত” এর গ্রন্থোটিক, এন্টি-এরিলমিক, এন্টিহাইপারটেনসিভ এন্টি-ইনফ্যামেটরী কার্যকারিতা আছে।
অলিকড’ ট্রাইগ্লিসারাইড কমায় ও এইচ ডি এল লেভেল বাড়ায়। ভ্রুণ ও শিশুর সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও কার্যকারিতায় ভূমিকা রাখে। ভিটামিন এ ও ডি এর অভাবজনিত সমস্যা দূর করে। গর্ভবতী মা কড লিভার অয়েল গ্রহণ করলে শিশুর জুভেনাইল টাইপ-১ ডায়াবেটিস হবার ঝুঁকি কমে যায়।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ
২-৬ টি ক্যাপসুল প্রতিদিন বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
সতর্কতা ও যে সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
হাইপারভিটামিনোসিস এ, ডি অথবা ই। আলো থেকে দূরে রাখতে হবে। চিকিৎসা বন্ধ করার পূর্বে যকৃতে এর সংরণের পরিমান পর্যাপ্ত থাকতে হবে। যেসব রোগীর ক্রণিক রেনাল অকার্যকারীতা আছে তাদেরকে সাবধানতার সাথে কড লিভার অয়েল দ্বারা চিকিৎসা করতে হবে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:
বারবিচুরেট বা এন্টিকনভালসেন্ট জাতীয় ওষুধ কড লিভার অয়েলের শোষণ কমায়।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:
গর্ভবতীর ক্ষেত্রে ৬০০০ ইউনিট এর বেশী ভিটামিন এ গ্রহণ নির্দেশিত নয়। ভিটামিন এ এবং দৈনিন্দন অনুমোদিত পরিমান (আর ডি এ ৫০০০ ইউনিট) স্তন্যদানকারী মায়ের জন্য প্রযোজ্য।
সরবরাহ:
অলিকড’ : প্রতিটি বোতলে আছে ৫০ টি লিকুইড ফিড হার্ড জিলাটিন ক্যাপসুল হিসেবে।
আরও দেখুনঃ