আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Eyevi আইভি ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Eyevi আইভি ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে ভিটামিন সি ৬০ মি.গ্রা., ভিটামিন ই ৩০ মি.গ্রা., জিংক ১৫ মি.গ্রা., লুটিন ও মি.গ্রা. এবং কপার ২ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা :
বয়স ভিত্তিক চোখের সমস্যায় ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
একটি ক্যাপসুল এক অথবা দুই বেলা প্রতিদিন অথবা চিকিৎসকের নির্দেশ অনুসারে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
যে সমস্ত রোগীর হাইপোঅক্সালুরিয়া আছে তাদের ভিটামিন সি খুব সাবধানের সাথে দিতে হবে। যে সমস্ত রোগীরা মুখে খাওয়ার এন্টিকোয়াগুলেন্ট এবং ইসট্রোজেন ব্যবহার করেন তাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই খুব সাবধানের সাথে দিতে হবে কারণ, দেখা যায় যে, এগুলো ভিটামিন কে এর কার্যক্ষমতাকে বিরোধিতা করে যার কারণে এই সমস্ত রোগীদের রক্তের জমাট বাধার সময় বেড়ে যায় ।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
ডায়রিয়া, পেটের যন্ত্রণা এবং পাকস্থলীর অন্যান্য বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে। অবসাদ এবং দূর্বলতাও দেখা দেয়।
সরবরাহ :
আইভি’ ক্যাপসুল : ৫ × ৬ টি।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ