Equra ইকিউরা ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Equra ইকিউরা ওষুধের যাবতীয় তথ্য । বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Equra ইকিউরা ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ইউরিয়া ১০০ মি.গ্রা./গ্রাম ক্রীম।

নির্দেশনা :

ইকথায়োসিস এবং শুষ্ক ত্বকীয় অবস্থা, একজিমা এবং সোরিয়াসিস।

 

Equra ইকিউরা ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

দিনে ২ বার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

স্থানীয় জ্বালা-পোড়া এবং ইডিমা সৃষ্টি করতে পারে। যদি অবস্থা আরও খারাপ হয় অথবা কোন উন্নতি না ত্বকীয় ততে প্রয়োগ করা হলে জ্বালা-পোড়া সৃষ্টি হতে ঘটে, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

কিছুকিছু ক্ষেত্রে পোড়া, ভাঙা অথবা পারে।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার করা যেতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার সকল বয়সে ব্যবহার উপযোগী।

সরবরাহ :

ইকিউরা” ক্রীম : ১৫ গ্রাম।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Equra ইকিউরা ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment