আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Iprex Inhaler ইপ্রেক্স ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Iprex Inhaler ইপ্রেক্স ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
ইপ্রাট্রোপিয়াম ব্রোমাইড ২০ মাইক্রোগ্রাম / পাশ্ ।
নির্দেশনা :
হাঁপানী এবং ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ যার মধ্যে আছে ক্রনিক ব্রংকাইটিস এবং এমফাইসিমা ইত্যাদি ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
প্রাপ্তবয়স্ক : ১-২ পাফ (২০ মাইক্রোগ্রাম/প্রতি পাক্ষে) ৩ থেকে ৪ বার প্রতিদিন । শিশু ৬-১২ বৎসর : ১-২ পাফ ২ থেকে ৩ বার প্রতিদিন।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতিসংবেদনশীলতা।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধারণ প্রতিক্রিয়া যেমন মুখগহার শুকিয়ে যাওয়া, কাশি, উপসর্গ বেড়ে যাওয়া, মাথা ব্যথা, বমিভাব, চোখে ঝাপসা দেখা এবং গ্রন্থির = নিঃসরণ কমে যাওয়া।
সরবরাহ :
ইক্সে ইনহেলার : ২০০ পাস।
ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ
ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।
আরও দেখুনঃ