Evit ইভিট ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Evit ইভিট ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Evit ইভিট ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ভিটামিন ই ২০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট। নির্দেশনা। ভিটামিন ই- এর অভাব পূরণে, ত্বক ও চুলের সুস্বাস্থ্যে ব্যবহৃত।

 

Evit ইভিট ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:

সাধারণতঃ দিনে ১ থেকে ২টি একক বা বিভক্ত মাত্রায় চুষে খেতে হয়।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

অতি সংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে ভিটামিন ই দেয়া উচিত নয়।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

অতিমাত্রায় দীর্ঘদিন ব্যবহারে চোখে ঝাপসা দেখা, ডায়রিয়া, ঝিমুনি, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, পাকস্থলী মোচড়ানো দেখা দিতে পারে।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:

এখন পর্যন্ত অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়ার কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

সাধারণ নির্দেশিত মাত্রায় ভিটামিন ই গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে নিরাপদ। অতি মাত্রায় এর ব্যবহার এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি।

সরবরাহ:

ইভিট” ট্যাবলেট : ১৫ টি।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Evit ইভিট ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment