Site icon Medical Gurukul [ মেডিকেল গুরুকুল ] GOLN

Anclog এনক্লগ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Anclog এনক্লগ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Anclog এনক্লগ ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Anclog এনক্লগ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান:

ক্লোপিডোগ্রেল ৭৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।

নির্দেশনা :

এ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস (ইসকেমিক স্ট্রোক, মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন অথবা স্থায়ী প্রান্তীয় ধমনীর রোগ) এর ইতিহাস আছে, সেসব রোগীদের এ্যাথেরোস্ক্লেরোটিক ইভেন্ট এর প্রতিরোধে নির্দেশিত। এটি প্রতিরোধক হিসাবে মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন এবং স্ট্রোকের মত থ্রোম্বো এমবোলিক অস্বাভাবিকতায় ব্যবহৃত হয়।

 

 

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:

৭৫ মি.গ্রা. করে দিনে একবার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

অতিসংবেদনশীলতা এবং পাকস্থলী বা অস্ত্রে ঘা অথবা ইন্ট্রাক্রেনিয়াল হেমোরেজজনিত রক্তক্ষরণে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

রক্তক্ষরণ (পরিপাকতন্ত্র ও ইন্ট্রাক্রেনিয়াল), পেটে অস্বস্তিবোধ, বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, মাথা ব্যাথা, মাথা ঝিমঝিম্ করা, মাথাঘোরা, প্যারেসথেসিয়া, র‍্যাশ, চুলকানী, কিডনী এবং যকৃত সংক্রান্ত জটিলতা, নিউট্রোপেনিয়া ইত্যাদি হতে পারে।

আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:

এ্যাসপিরিন,এনএসএআইডি।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

অতীব প্রয়োজন হলে ব্যবহার করা যেতে পারে ।

সরবরাহ :

এনক্লগ® ট্যাবলেট : ৩ x ১০ টি।

 

ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া

যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:[৭][১০]

দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)

 

 

ঔষধের ক্রিয়া

ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:

ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version