আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Antiva এন্টিভা ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Antiva এন্টিভা ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
এডেফোভির ডিপিভক্সিল ১০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা :
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্রনিক হেপাটাইটিস বি-এর চিকিৎসায়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
১০ মি.গ্রা. দিনে একবার মুখে সেব্য।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা আছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
দূর্বলতা, মাথা ব্যথা, পেটে ব্যথা, বমি বমি ভাব, নেফ্রোটক্সিসিটি ইত্যাদি। নিওক্লিওসাইড এনালগ বা অন্যান্য এন্টি-রেট্রোভাইরালের সাথে ব্যবহারে ল্যাকটিক এসিডোসিস এবং স্টিয়াটোসিস সহ যকৃতের আকার বৃদ্ধি হতে পারে।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:
আইবুপ্রোফেন এর সাথে ব্যবহার করলে রক্তে ওষুধটির পরিমান বেড়ে যেতে পারে ।
গর্ভবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি সি। এডিফোভির মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় কিনা তা জানা যায় নি। এডিফোভির গ্রহণকারী মায়েদের স্তন্যদান থেকে বিরত থাকতে হবে।
সরবরাহ :
এ্যান্টিভা ট্যাবলেট ১ x ১০ টি।
ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ
ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।
আরও দেখুনঃ