Afun এফান ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Afun এফান ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Afun এফান ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

প্রতি গ্রাম ক্রীমে আছে ক্লোট্রিমাজল ১০ মি.গ্রা.।

নির্দেশনা:

ট্রাইকোফাইটন প্রজাতি দ্বারা সৃষ্ট সব ডার্মাটোমাইকোসিস, মোল্ডস্ ও অন্যান্য ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট ডার্মাটোমাইকোসিস এবং ত্বকের রোগসমূহ যেগুলোতে ছত্রাকজনিত সংক্রমণ সমূহ দেখা যায়। উপরে উলেখিত ডার্মাটোমাইকোসিসগুলোর মধ্যে আছে ইন্টারডিজিটাল মাইকোসিস প্যারোনাইকিয়াস, ক্যানডিডা ভালভাইটিস, ক্যানডিডা ব্যালানিটিস, পিটাইরিয়াসিস ভারসিকালার।

 

ওষুধ নির্দেশিকা

 

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:

দৈনিক ২ থেকে ৩ বার আক্রান্ত স্থানে।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:

ক্লোট্রিমাজলের প্রতি অতিসংবেদনশীলতার ক্ষেত্রে ।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

খুবই কম ক্ষেত্রে প্রয়োগস্থানে চুলকানি বা জ্বালা পোড়া হতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:

এখন পর্যন্ত কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহারঃ

চিকিৎসক প্রয়োজন মনে করলে গর্ভকালীন সময়ে ব্যবহারের জন্য নির্দেশনা দিতে পারেন।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া:

অ্যাজমাতে নেয়া সালমেটেরল ঔষধের ইনহেলার: শ্বাসের মাধ্যমে নেওয়া ঔষধের উদাহরণ

যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধেররুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:

দেহের অভ্যন্তরে:

  1. মুখে (orally)
  2. পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
  3. নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
  4. জিহ্বার নিচে (sublingually)
  5. অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
  6. আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
  7. আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
  8. আন্তঃপেশী (intramuscular)
  9. সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
  10. দেহের বাইরে
  11. ত্বকের ওপর (topically)

 

ওষুধ নির্দেশিকা

 

ঔষধের ক্রিয়া:

ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে।

ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:

  1. ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
  2. ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment