Elzer এলজার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Elzer এলজার ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Elzer এলজার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ডোনেপেজিল ৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।

 

Elzer এলজার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

মৃদু থেকে মাঝারি পর্যায়ের এলজাইমার ও স্মৃতিবিলোপ চিকিৎসায় নির্দেশিত।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

৫-১০ মি.গ্রা. দিনে ১ বার সেব্য। সন্ধ্যায় বিশ্রামে যাওয়ার পূর্বে সেবন করা উচিত। মাত্রা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সাধারণত প্রতিদিন ৫ মি.গ্রা. ৪-৬ সপ্তাহ ব্যবহারের পর প্রতিদিন ১০ মি.গ্রা. মাত্রায় ব্যবহার করা যেতে পারে।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

ডোনেপেজিল বা পিপেরেডিন আহরিত উপাদানে অতিসংবেদনশীলতার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

বমি ভাব, বমি, নিদ্রাহীনতা, ডায়রিয়া, মাংশপেশীতে খিঁচুনী,ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়। এ সকল প্রতিক্রিয়াসমূহ সাধারণতঃ মৃদু ও ক্ষণস্থায়ী।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভাবস্থায় ভ্রুণের উপর প্রত্যাশিত সুফল সম্ভাব্য আশংকার চেয়ে বেশী বিবেচনায় ব্যবহার করা যেতে পারে। দুগ্ধদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহারের কোন নির্দেশনা নাই ।

সরবরাহ :

এলজার” ট্যাবলেট : ৫ × ৬ টি।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Elzer এলজার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment