Site icon Medical Gurukul [ মেডিকেল গুরুকুল ] GOLN

Antazol Plus এ্যান্টাজোল প্লাস ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Antazol Plus এ্যান্টাজোল প্লাস ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Antazol Plus এ্যান্টাজোল প্লাস ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Antazol Plus এ্যান্টাজোল প্লাস ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

সোডিয়াম ক্রোমোপ্লাইকেট ২% ও জাইলোমেটাজোলিন হাইড্রোক্লোরাইড 0.025% নাকের স্প্রে।

নির্দেশনা :

এটা নাসারন্ধ্র বন্ধ সহ এলার্জিক রাইনাইটিস (যেমন: হে ফিভার, বর্ষব্যাপী রাইনাইটিস) প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় নির্দেশিত হয় ।

 

 

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

প্রাপ্ত বয়স্ক (বৃদ্ধসহ) ও শিশু : প্রত্যেক নাসারন্ধ্রে ১টি স্প্রে দিনে চারবার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

সাধারণত নাসারন্ধ্র পরিস্কারক দীর্ঘদিন ব্যবহারে অথবা অপব্যবহারে পুনরায় নাসারন্ধ্র বন্ধ বা ওষুধ প্রভাবিত রাইনাইটিস হতে পারে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

কোন বড় রকমের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি। মাঝে মাঝে ব্যবহারের ১ম দিনে নাকের মিউকোসায় জ্বালাপোড়া দেখা দিতে পারে। অতি কম সংখ্যায় শ্বাস-প্রশ্বাসে শব্দ বা বুকে চাপবোধ হতে পারে। এতে কম পরিমাণ জাইলোমেটাজোলিন থাকায় কিছুটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় যেমন – নাসারন্ধ্র জ্বালাপোড়া, নাসারন্ধ্র শুষ্কতা, হাঁচি, মাথা ব্যথা, ঘুমের স্বল্পতা, ঘুম ঘুম ভাব এবং বুক ধড় করা।

 

আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

সরবরাহ :

এ্যান্টাজোল প্লাস নাকের স্প্রে : ১২০ টি স্প্রে।

ঔষধের ক্রিয়া:

ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:

ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

 

 

ঔষধের ব্যবহার:

রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version