আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Orostar ওরোস্টার ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Orostar ওরোস্টার ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
প্রতি ১০০ মি.লি-তে আছে – ইউক্যালিপটল ইউএসপি ০.০৯২ গ্রাম- এন্টিপ্ল্যাক / এন্টিজিনজিভাইটিস হিসেবে মেনথল ইউএসপি ০.০৪২ গ্রাম- এন্টিপ্ল্যাক / এন্টিজিনজিভাইটিস হিসেবে মিথাইলস্যালিসাইলেট বিপি:০.০৬০ গ্রাম- এন্টিপ্ল্যাক/ এন্টিজিনজিভাইটিস হিসেবে থাইমল বিপি ০.০৬৪ গ্রাম এন্টিপ্ল্যাক / এন্টিজিনজিভাইটিস হিসেবে
ব্যবহার:
প্ল্যাক ও জিনজিভাইটিস প্রতিরোধ করে এবং কমায়
• মুখের দূর্গন্ধের বিরুদ্ধে কাজ করে
• দাঁতের মাঝখানের জীবানুকে ধ্বংস করে
• টারটার নিয়ন্ত্রণ করে যা দাঁতকে বিবর্ন করে
• দাঁত পরিষ্কার ও উজ্জ্বল করে বছরের পর বছর ধরে কার্যকর এবং নিরাপদ বলে প্রমানিত সংকেত: ১২ বছরের কম বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। যদি দুর্ঘটনাক্রমে মাত্রাতিরিক্ত পরিমান গলাধকরণ করে ফেলে তবে ডাক্তারের পরামর্শ নিন অথবা নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করুন ।
নির্দেশন:
পূর্ণশক্তির ২০ মি.লি. (৪ চা চামচ) ওরোস্টার এন্টিসেপটিক মাউথওয়াশ দিয়ে সকালে ও রাতে কুলকুচি করে ফেলে দেন।
অন্যান্য তথ্য:
সাধারণ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করুন। ঠাণ্ডা আবহাওয়ার কারনে সলিউশন ঘোলা হতে পারে কিন্তু ইহার এন্টিসেপটিক গুনাগুনের কোন পরিবর্তন হয় না।
সরবরাহ:
ওরোস্টার অরিজিনাল : ১২০ মি.লি. ও ২৫০ মি.লি.। ওরোস্টার কুলমিষ্ট: ১২০ মি.লি. ও ২৫০ মি.লি.।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ