Colicon কলিকন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Colicon কলিকন ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Colicon কলিকন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ডাইসাইক্লোভেরিন হাইড্রোক্লোরাইড। ১০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট ও ১০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ ।

 

Colicon কলিকন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

পরিপাকতন্ত্রের স্পাজম, পেটের শূলবেদনা, ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রি।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

প্রাপ্তবয়স্ক : ১০-২০ মি.গ্ৰা. দিনে ৩-৪ টি বিভক্ত মাত্রায় সেব্য। শিশু : ৬ মাস বয়সের ঊর্ধ্বে শিশুদের ক্ষেত্রে ৫-১০ মি.গ্রা. দিনে – ৩ বার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

অটোনোমিক নিউরোপ্যাথি, যকৃত বা বৃক্কের রোগ, আলসারেটিভ কোলাইটিস, করোনারী হার্ট ডিজিজ, কনজেটিভ হার্ট ফেইলিউর, কার্ডিয়াক ট্যাকিরিমিয়া, জ্ঞাত অথবা সম্ভাব্য প্রোস্টেটিক হাইপারট্রফি প্রভৃতি ক্ষেত্রে সতর্কতার সহিত ব্যবহার করা উচিত। ডাইসাইক্লোভেরিনের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহারে প্রতিনির্দেশিত ।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

অনিদ্রা, মাথা ব্যথা, দুর্বলতা, হতবুদ্ধি, চোখের চাপ বৃদ্ধি, প্রস্রাবের দ্বিধাগ্রস্ততা, বুক ধড়ফড় করা ইত্যাদি।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি ‘বি’। অতীব প্রয়োজনীয় বিবেচিত হলেই গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা অনুচিত।

সরবরাহ :

কলিকন ট্যাবলেট : ১০ x ১০ টি। কলিকন সিরাপ = ৫০ মি.লি.।

 

Colicon কলিকন ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া

যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:

দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment