আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Cotrim কোট্রিম ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Cotrim কোট্রিম ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
(সালফামেথোক্সাজোল 800 মি.গ্ৰা. এবং ট্রাইমেথোপ্রিম ৮০ মি.গ্রা.)/ট্যাবলেট । (সালফামেথোক্সাজোল ৮০০ মি.গ্রা. এবং ট্রাইমেথোপ্রিম ১৬০ মি.গ্রা.)/ডিএস ট্যাবলেট। (সালফামেথোক্সাজোল ২০০ মি.গ্রা. এবং ট্রাইমেথে প্রিম ৪০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন।
নির্দেশনা :
শ্বাসনালীর সংক্রমণ, জনন ও মূত্রনালীর সংক্রমণ, ত্বকের সংক্রমণ, অস্টিওমাইয়েলাইটিস, সেপটিসেমিয়া, নকার্ডিওসিস সংবেদনশীল জীবাণুঘটিত সংক্রমণ। এবং অন্যান্য সংবেদনশীল জীবাণুঘটিত সংক্রমণ ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
কোট্রিম ট্যাবলেট : ২ টি করে ট্যাবলেট দিনে ২ থেকে ৩ বার। দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসায় ১ টি ট্যাবলেট দিনে ২ বার (>১৪ দিন), কোট্রিম ডিএস ট্যাবলেট : ১ -১১/২ টি করে ট্যাবলেট দিনে দুই বার এবং কোট্রিম সাসপেনশন : ৬ থেকে ১২ বছরের কম বয়সীদের জন্য ১/২-২ চামচ করে দিনে দুই বার ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
যকৃত ও বৃক্ক কর্ম সম্পাদনে অসমর্থ হলে বা বাড় ডিসক্রেসিয়া, সালফোনামাইড জাতীয় ওষুধের প্রতি সংবেদনশীল হলে, মেগালোবাস্টিক অ্যানিমিয়া হলে।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
এক্সফোলিয়েটিভ ডার্মাটাইটিস, বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া, গসাইটিস এবং স্টমাটাইটিস ইত্যাদি । এনিমিয়া, গ্রানুলোসাইটোপেনিয়া, পারপিউরা এবং এ্যাগ্রানুলোসাইটোসিস দেখা দিতে পারে।
সরবরাহ :
কোট্রিম ট্যাবলেট : ১০ x ১০ টি। কোট্রিম’ -ডিএস ট্যাবলেট : ১০ x ১০ টি। কোট্রিম” সাসপেনশন : ৬০ মি.লি.।
ঔষধের ব্যবহার
রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।
আরও দেখুনঃ