Site icon Medical Gurukul [ মেডিকেল গুরুকুল ] GOLN

Calbo Junior ক্যালবো জুনিয়র ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Calbo Junior ক্যালবো জুনিয়র ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Calbo Junior ক্যালবো জুনিয়র ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Calbo Junior ক্যালবো জুনিয়র ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ক্যালসিয়াম ২৫০ মি.গ্রা. চুষে খাওয়া ট্যাবলেট।

 

 

নির্দেশনা :

উচ্চমাত্রায় ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন শিশু কিশোরদের দ্রুত বৃদ্ধির সময়, অপুষ্টিকর খাদ্যজনিত ক্যালসিয়াম গ্রহণের স্বল্পতা, অষ্টিওপরোসিস এর প্রতিরোধ ও চিকিৎসায়, অষ্টিওজেনেসিস ও দন্ত্য সৃষ্টির গোলযোগে (সুনির্দিষ্ট চিকিৎসার অধিকন্তু), সুপ্ত টিটানিতে এবং গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানে ।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

শিশু : ১ টি ট্যাবলেট প্রতিদিন। কিশোরও কিশোরী: ১-২ ট্যাবলেট প্রতিদিন। প্রাপ্ত বয়স্ক : দিনে ২ টি ট্যাবলেট।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

হাইপারক্যালসেমিয়া, হাইপারপ্যারাথাইরয়ডিজম, হাইপারক্যাল সিউরিয়া, নেফ্রোলিথিয়াসিস, এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা, বৃক্কের তীব্র অপর্যাপ্ততা, সমসাময়িক ডিগোক্সিন চিকিৎসা।

 

আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

মুখে সেব্য ক্যালসিয়াম কার্বনেট পরিপাকতন্ত্রের জন্য যন্ত্রণাদায়ক হতে পারে। এছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য ও কদাচিৎ হাইপারক্যালসেমিয়া হতে পারে।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

টেট্রাসাইক্লিন, ফ্লুরাইড প্রিপারেশন, ভিটামিন ডি। গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার ক্যালসিয়াম পরিপূরক ও এন্টাসিড হিসেবে ক্যালসিয়াম সমন্বিত ওষুধসমূহ গর্ভাবস্থায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। স্তন্যদাকারী মায়েদের ক্ষেত্রেও ক্যালসিয়াম কার্বনেট ব্যবহার করা যাবে।

সরবরাহ :

ক্যালবো® জুনিয়র ট্যাবলেট : ৬ × ১০ টি চুষে খাওয়ার ট্যাবলেট।

 

 

ঔষধের ক্রিয়া

ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:

ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version