Site icon Medical Gurukul [ মেডিকেল গুরুকুল ] GOLN

Gynepro গাইনিপ্রো ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Gynepro গাইনিপ্রো ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Gynepro গাইনিপ্রো ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Gynepro গাইনিপ্রো ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান:

প্রতিটি ভ্যাজাইনাল সাপোজিটরীতে আছে মেট্রোনিডাজল বিপি ২০০ মি.গ্রা., নিওমাইসিন সালফেট বিপি ৩৫,০০০ আইইউ, পলিমিন বি সালফেট বিপি ৩৫,০০০ আইইউ, নিস্টাটিন বিপি ১,০০,০০০ আইইউ।

 

 

নির্দেশনাঃ

ভ্যাজাইনাল ট্রাকোমোনিয়াসিস, লিওকোরিয়া, ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জনিত প্রদাহে নির্দেশিত ।

মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:

রাতে ঘুমানোর সময় একটি করে ভ্যাজাইনাল সাপোজিটরী ১২ দিনের জন্য অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

সতর্কতা এবং যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:

মেট্রোনিডাজল, নিওমাইসিন সালফেট, পলিমিক্সিন বি সালফেট এবং নিস্টাটিন এর প্রতি সংবেদনশীলতা আছে এমন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা অনুচিত।

আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:

কদাচিৎ চামড়ায় লাল দাগ, চুলকানি দেখা দিতে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

সরবরাহ:

গাইনীপ্রো”: প্রতি বাক্সে আছে ১২ টি ভ্যাজাইনাল সাপোজিটরী।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version