আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Zif CI জিফ সিআই ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Zif CI জিফ সিআই ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
মৌলিক আয়রণ (কার্বোনিল আয়রণ হিসাবে) ৫০ মি.গ্রা., ফলিক এসিড ০.৫ মি.গ্রা. এবং জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট ৬১.৮০ মি.গ্রা./ ক্যাপসুল।
নির্দেশনা :
গর্ভাবস্থায় এবং অন্যদাকালীন অবস্থায় আয়রণ, ফলিক এসিড এবং জিংকের ঘাটতি পূরণে ও প্রতিরোধমূলক চিকিৎসায় নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
দিনে ১ টি ক্যাপসুল।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীল অথবা যারা আয়রণের মাত্রাতিরিকতায় ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
বমি ভাব, অরুচি, বমি, অস্বস্তি, কোষ্ঠকাঠিণ্য, ডায়রিয়া, পায়খানা কালচে বর্ণ ধারণ, এলার্জিক প্রতিক্রিয়া।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
যদি সম্ভব হয় গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস যে কোন প্রকার ওষুধ ব্যবহার থেকে বিরত থাকা উচিত। সঠিক ভাবে আয়রণের ঘাটতি নিশ্চিত হলেই কেবলমাত্র প্রথম তিন মাসে আয়রণ গ্রহণ করা যেতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
টেট্রাসাইক্লিন, কুইনোলোনস্, লেভোডোপা, লেভোথাইরক্সিন, মিথাইলডোপা, পেনিসিলামিন, ফেনোবারবিটাল, ফেনাইটোইন এবং প্রাইমিডোন ।
সরবরাহ
জি-সি আই ক্যাপসুল ৬ x ১০টি।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ