আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Gelora জেলোরা ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Gelora জেলোরা ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
মাইকোনাজোল ২% w/ w ওরাল জেল।
নির্দেশনা :
ওরোফ্যারিংস এবং পরিপাকনালীর ছত্রাক সংক্রমণের চিকিৎসায় ও প্রতিরোধে এবং গ্রাম- পজেটিভ ব্যাকটেরিয়া জনিত সুপার ইনফেকশনে।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
প্রাপ্তবয়স্ক ১-২ চা-চামচ জেল দিনে ৪ বার। শিশু ৬ বছর বা তার উর্ধ্বে: ১ চা-চামচ জেল দিনে ৪ বার। শিশু ২-৬ বছর: ১ চা-চামচ জেল দিনে ২ বার। শিশু <২ বছর: ১/২ চা-চামচ জেল দিনে ২ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
সক্রিয় ওষুধের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না ।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, এলার্জিক প্রতিক্রিয়া, হেপাটাইটিস।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
টারফেনাডিন, এসটেমিঙ্গোল, মিজোলাস্টিন, সিসাপ্লাইড, ট্রায়াজোলাম, ওৱাল মিডাজোলাম, ডেফেটিলাইড, কুইনিডিন, পিমোজাইড, সিমভাস্টাটিন এবং লোভাস্টাটিন ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
সম্ভব হলে গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে পরিহার করা উচিত। সম্ভাব্য উপকারের বিপরীতে কার্যকর ঝুঁকির ভারসাম্য থাকা উচিত । স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সহিত ব্যবহার করা উচিত।
সরবরাহ :
জেলোরা ওরাল জেল ১৫ গ্রাম।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ