Site icon Medical Gurukul [ মেডিকেল গুরুকুল ] GOLN

Tos টস ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Tos টস ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Tos টস ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Tos টস ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান:

পায়োগিটাজোন ১৫ মি.গ্রা ও পায়োগিটাজোন ৩০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।

 

 

নির্দেশনা:

টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলিটাস।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

পায়োগিটাজোন শুধুমাত্র ইনসুলিনের উপস্থিতিতেই এর গ্লুকোজের আধিক্যরোধী কার্যকারীতা প্রয়োগ করে। এজন্য টাইপ ১ ডায়াবেটিস কিংবা ডায়াবেটিক কিটোএসিডোসিসের চিকিৎসায় এটি ব্যবহার করা উচিত নয়।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

শ্বাসতন্ত্রের উর্ধ্বভাগের সংক্রমণ ও মাথাব্যথা। এ ছাড়াও সাইনুসাইটিস, মাংসপেশীর ব্যথা, ইডিমা, দাঁতের অস্বাভাবিকতা এবং ফ্যারিনজাইটিস দেখা যায়।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:

ইথিনাইল এস্ট্রাডিওল ও নরএথিনড্রোন যুক্ত জন্মনিরোধক।

 

আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভাবস্থায় ও অন্যদানকালীন মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয়।

সরবরাহ :

টস” ১৫ ট্যাবলেট ৫ × ৬টি। টস” ৩০ ট্যাবলেট ৩০টি।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version