আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Trevox ট্রিভক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Trevox ট্রিভক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
লিভোফ্লক্সাসিন ৫০০ ও ৭৫০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ১২৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি. ওরাল সলিউশন এবং ৫০০ আইভি ইনফিউশন।
নির্দেশনা :
তীব্র ম্যাক্সিলারী সাইনাসের প্রদাহ, দীর্ঘানিনের ব্রংকাইটিসের হঠাৎ বৃদ্ধি, কমিউনিটি এ্যাকুয়ার্ড নিউমোনিয়া, নজোকোমিয়াল নিউমোনিয়া, মূত্রনালীর জটিল সংক্রমণ, একিউট পায়লোনেফ্রাইটিস, ত্বক এবং নরম কলার জটিল এবং জটিল নয় এমন সাংক্রমণ ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
২৫০-৭৫০ মি.গ্রা. দিনে এক বার ৭-১৪ দিন।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
লিভোফ্লক্সাসিন, কুইনোলোন এন্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্টস্ অথবা এর যে কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধারণত বেশ সহনীয়। বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটে ব্যথা, পেট ফাঁপা, আলোক সংবেদনশীলতা, কাঁপুনি, বিষণ্ণতা, দুশ্চিন্তা, মানসিক বিভ্রম ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
নির্দেশিত নয় ।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
এন্টাসিড, আয়রণ, এডজরবেস্টস, এনএসএআইডি, ওয়ারফারিন।
সরবরাহ :
ট্রিভক্স” ৫০০ ট্যাবলেট : ৩ x ১০ টি। ট্রিক্স’ ৭৫০ ট্যাবলেট : ২ x ১০ টি। ট্রিক্স ওরাল সলিউশন : ১০০ মি.লি. এবং ট্রিক্স ৫০০ আইভি ইনফিউশন:১০০ মি.লি পিভিসি ব্যাগ।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ