আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Nabanol Plus নেবানল প্লাস ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Nabanol Plus নেবানল প্লাস ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
(নিওমাইসিন সালফেট ৩.৫ মি.গ্রা., ব্যাসিস্ট্রাসিন জিঙ্ক ৪০০ আই. ইউ. ও পলিমিক্সিন বি সালফেট ৫,০০০ আই.ইউ.)/গ্রাম অয়েন্টমেন্ট ।
নির্দেশনা :
জীবাণুযুক্ত ক্ষত, পুড়ে যাওয়া অথবা ত্বকের গ্রাফটিং-এর জন্য। স্থানীয় ক্ষতের জন্য এর ব্যবহার যেমন, ফোড়া, ব্রণ, পাইয়োডার্মা, সাইকোসিস বারবি। স্ক্যাবিস, পেডিকুলোসিস, টিনিয়া পেডিস এবং কনট্যাক্ট এবং এ্যালার্জিক ডারমাটাইটিস-এর ত্বকের ক্ষতে ব্যবহার করা যায়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
১-৩ বার প্রতিদিন ব্যবহার্য ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীল কারো ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। নবজাতকের জন্য উপযুক্ত নয়।অন্যান্য নেই এর দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার ছত্রাক সহ বিভিন্ন অসংবেদনশীল জীবাণুর অতিবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে ব্যবহার করা উচিত নয়।
সরবরাহ :
নেবানল” গ্লাস অয়েন্টমেন্ট : ১০ গ্রাম।
ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ
ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।
আরও দেখুনঃ