Nacromin Nasal Drops ন্যাক্রোমিন নাকের ড্রপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Nacromin Nasal Drops ন্যাক্রোমিন নাকের ড্রপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য । বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Nacromin Nasal Drops ন্যাক্রোমিন নাকের ড্রপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

সোডিয়াম ক্রোমোপ্লাইকেট।

 

Nacromin Nasal Drops ন্যাক্রোমিন নাকের ড্রপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

লক্ষণযুক্ত সিজোনাল অ্যালার্জিক রাইনাইটিস, রাইনোরিয়া, নাক বন্ধ হওয়া, হাঁচি এবং নাক দিয়ে পানি পড়া প্রতিরোধে ও চিকিৎসায়।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

প্রাপ্ত বয়স্ক ও বাচ্চাদের ক্ষেত্রে : দুই ফোঁটা প্রত্যেক নাসারন্ধ্রে দিনে ৪-৬ বার।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

এই ওষুধ বা তার কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা আছে এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে প্রতিনির্দেশিত। ন্যাক্রোমিন ২% নাকের ড্রপস বছরের কম বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নির্দেশিত নয়।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

ন্যাসাল মিউকোসার প্রদাহ, শ্বাসপ্রস্বাশের সময় শব্দ এবং বুকে চাপ বোধ হতে পারে ।

সরবরাহ :

ন্যাক্রোমিন” নাকের ড্রপ। ২% নাকের ড্রপস ।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Nacromin Nasal Drops ন্যাক্রোমিন নাকের ড্রপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment