Site icon Medical Gurukul [ মেডিকেল গুরুকুল ] GOLN

Pylotrip পাইলোট্রিপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

Pylotrip পাইলোট্রিপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Pylotrip পাইলোট্রিপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Pylotrip পাইলোট্রিপ ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ল্যানসোপ্রাজোল ৩০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল, এ্যামোক্সিসিলিন ১ গ্রাম ক্যাপসুল এবং ক্লারিথ্রোমাইসিন ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট/স্ট্রিপ।

 

 

নির্দেশনা:

এইচ পাইলোরি সংক্রমণ ধ্বংস করে।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:

একটি স্ট্রিপ দুইবার, প্রতিদিন, মোট ৭ থেকে ১৪ দিন অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার্য ।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না

এর কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

পরিপাকতন্ত্র : বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, কালো পায়খানা, মুখের শুষ্কতা, জিহ্বার প্রদাহ, মুখের মনিলিয়াসিস, মুখের প্রদাহ, জিহ্বার রঙের পরিবর্তন ইত্যাদি। মাংস ও অস্থিতন্ত্র : মাংসপেশীর ব্যথা। স্নায়ুতন্ত্র মাথা ব্যথা, মতিভ্রম, ঝিমুনি। ত্বক। ত্বকের প্রদাহ।

 

আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

সরবরাহ:

পাইলোট্রিপ’। ৭টি স্ট্রিপ।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version