আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Probio প্রোবায়ো ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Probio প্রোবায়ো ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
প্রোবায়োও ক্যাপসুল। প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে ল্যাকটোব্যাসিলাস্ এ্যাসিডোফিলাস্ (2 বিলিয়ন) বিফিডোব্যাকটেরিয়াম্ বিফিডাম্ (১ বিলিয়ন), ল্যাকটোব্যাসিলাস বুলগারিকাস্ (১ বিলিয়ন) এবং ফ্রুক্টো-ওলিগোস্যাকারাইডস্ (১০০ মি.গ্রা.)।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:
একটি করে প্রোবায়ো® ক্যাপসুল দৈনিক তিন বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবা।
ব্যবহার:
• ডায়রিয়া প্রতিরোধ এবং প্রতিকারে ল্যাক্টোস্ ইন্টলাান্স উপশমে
• ভ্যাজাইনাল ইনফেকশন প্রতিরোধ এবং প্রতিকারে
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:
এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যায়নি।
নিষেধাজ্ঞা:
প্রযোজ্য নয়।

গর্ভকালীন এবং স্তন্যদানকালীন ব্যবহার:
গর্ভকালীন এবং স্তন্যদানকালীন সময়ে এর ব্যবহার কোন সমস্যা সৃষ্টি করে বলে জানা যায়নি।
সরবরাহ:
প্রোবায়োও ক্যাপসুল: প্রতি বাক্সে রয়েছে ৩০টি করে ক্যাপসুল।
ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ
ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।
আরও দেখুনঃ