আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Bicozin I বিকোজিন আই ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Bicozin I বিকোজিন আই ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
(মৌলিক আয়রণ ৫০ মি.গ্রা. থায়ামিন ৫ মি.গ্রা., রিবোফ্লাভিন ২ মি.গ্রা. পাইরিডক্সিন ২ মি.গ্রা., নিকোটিনামাইড ২০ মি.গ্রা. এবং জিংক ১০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ ।
নির্দেশনা :
আয়রণ, ভিটামিন বি কমপেক্স এবং জিংকের অভাবজনিত রোগের চিকিৎসায় ও প্রতিরোধে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
নবজাতক : ০.৩৩ মি.লি./কেজি দৈহিক ওজন হিসাবে দৈনিক অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। শিশু ৫ মি.লি. দিনে ৩ বার। প্রাপ্ত বয়স্ক ৫-১০ মি.লি. দিনে ৩ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর যে কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে দেয়া যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধাণত সুসহনীয়। আয়রণের কারণে কিছু পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া যেমন: বমি বমি ভাব, বমি, কোষ্ঠ কাঠিণ্য অথবা ডায়রিয়া হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
নির্দেশিত ।
সরবরাহ :
বিকোজিন-আই® : ১০০ মি.লি. এবং ২০০ মি.লি. সিরাপ ।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ