আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Migranil মাইগ্রেনিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Migranil মাইগ্রেনিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
পিজোটিফেন ০.৫ ও ১.৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা :
মাইগ্রেইন জনিত মাথা ব্যথা এর প্রতিরোধক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
দিনে ১.৫ মি.গ্রা. করে রাতে শোবার সময় একমাত্রায় অথবা তিনবার বিভক্ত মাত্রায় সেবন করতে হবে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। যাদের ন্যারো এঙ্গেল গ্লুকোমা এবং প্রোষ্টেটের অতিবৃদ্ধি রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয়। বৃক্কের অপর্যাপ্ত কর্মক্ষমতার ক্ষেত্রে মাত্রার সমন্বয় প্রয়োজন হতে পারে ।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে রয়েছে কিমুনী, মাথা ঘোরা, শুল্ক মুখ, বমি বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি ।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
এলকোহল, হিপনোটিকস এবং বিষণ্নতারোধী ওষুধ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভাবস্থায় অত্যন্ত জরুরী ক্ষেত্রে ব্যতীত নির্দেশিত নয়। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহার নির্দেশিত নয়।
সরবরাহ :
মাইগ্রেনিল” ০.৫ ট্যাবলেট ৫ x ১০ টি। মাইগ্ৰেনিল” ১.৫ ট্যাবলেট : ৩ x ১০ টি।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ