মিনারেল এর ধারণা আজকের আলোচনা বিষয় | Minerals are solid substances that are present in nature and can be made of one element or more elements combined together. Gold, Silver and carbon are elements that form minerals on their own. মিনারেল (Minerals) ক্লাসটি বেসিক এনাটমি এন্ড ফিজিওলজি (Basic Anatomy and Physiology) কোর্সের অংশ |
বেসিক এনাটমি এন্ড ফিজিওলজি (Basic Anatomy and Physiology) কোর্সের প্রায় সকল ক্লাস “গুরুকুল মেডিকেল এডুকেশন (Gurukul Medical Education)” চ্যানেলে রাখা হয়েছে, বাংলাদেশের “স্বাস্থ্য শিক্ষা (Medical Education)” খাতের উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য।
মিনারেল এর ধারণা
পৃষ্ঠে বা ভূগর্ভে শিলাস্তূপ থেকে প্রাপ্ত মুক্ত মৌল বা যৌগ যা থেকে ধাতু বা অধাতু পাওয়া যায় তাদেরকে খনিজ (ইংরেজি: mineral) বলে। মূলত, এগুলো অজৈব পদার্থ এবং সাধারণভাবে কেলাসরূপে বিদ্যমান থাকে। এই খনিজ বিভিন্ন অর্থে বিভিন্ন প্রকারের হয় মৌল ও যৌগ বিবেচনায় দুইপ্রকার আবার ভৌত অবস্থা বিবেচনায় তিন প্রকার। সাধারণ শিলা বা পাথরের সাথে খনিজের মূল পার্থক্য হলো এদের নির্দিষ্ট রাসায়নিক গঠন রয়েছে যা সাধারণ পাথরের নেই।
পৃথিবীতে প্রাপ্ত খনিজের মধ্যে ৫৯১৪ টি (মার্চ, ২০২৩) International Mineralogical Association (IMA) দ্বারা অনুমোদিত। ভূত্বকের শতকরা নব্বই ভাগেরও বেশি সিলিকেট খনিজ দ্বারা তৈরী, যার মূল উপাদান সিলিকন ও অক্সিজেন। এই কারণেই ভূত্বকে অক্সিজেন ও সিলিকন সবচেয়ে বেশি পরিমানে পাওয়া যায় (যথাক্রমে ৪৬% ও ২৭%)।
বিভিন্ন রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য (যেমন, এসিডের সাথে বিক্রিয়া, তেজস্ক্রিয়তা ইত্যাদি) ও ভৌত বৈশিষ্ট্য (যেমন, রং, ঔজ্জল্য, দৃঢ়তা, আপেক্ষিক গুরুত্ব, স্বাদ, ঘ্রাণ, চুম্বকত্ব ইত্যাদি) এর মাধ্যমে খনিজ পদার্থগুলো একটি অপরটির থেকে পৃথক হয়। এদের রাসায়নিক গঠন ও কেলাসের কাঠামোগত পরিবর্তন হয় মূলত এদের ভূতাত্ত্বিক অবস্থানের কারণে। তাপমাত্রা ও চাপের পরিবর্তনও খনিজের বৈশিষ্ট্যগত পরিবর্তন আনে।
মিনারেল এর ধারণা নিয়ে বিস্তারিত :
আরও দেখুনঃ