আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Methicol মেথিকল ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Methicol মেথিকল ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
মেকোবালামিন ৫০০ মাইক্রোগ্রাম ট্যাবলেট ও ইঞ্জেকশন ।
নির্দেশনা :
স্নায়ুর বিভিন্ন সমস্যা যেমন, পেরিফেরাল নিউরোপ্যাথি, ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি ও মেগালোব াস্টিক এ্যানিমিয়া।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
ট্যাবলেট : প্রত্যহ ৩ টি ট্যাবলেট ৩ টি বিভক্ত মাত্রায় মুখে সেব্য। ইঞ্জেকশন: ১ এ্যাম্পুল (আইএম/আইভি) প্রতি সপ্তাহে ৩ বার ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
মেকোবালামিন অথবা এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধারণত মুসহনীয়। কদাচিৎ পরিপাকতন্ত্রের উপসর্গ (যেমন অরুচি, বমি ভাব ও ডায়রিয়া) এবং ত্বকে ফুসকুড়ি হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া
বিটা ব্লকার, উচ্চ রক্তচাপ রোধী ওষুধসমূহ, কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড এবং ট্রাইসাইক্লিক এন্টিডিপ্রেসান্টস্।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
অনুমোদিত নয় ।
সরবরাহ :
মেখিকল” ট্যাবলেট : ৬ x ১০ টি। মেথিকল’ ইঞ্জেকশন ৫x১ টি।
ঔষধের ব্যবহার
রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ