আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Moxacil মোক্সাসিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য । বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Moxacil মোক্সাসিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
এমোক্সিসিলিন ২৫০ ও ৫০০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল, ২৫০ মি.গ্রা. ডিসপারসিবল ট্যাবলেট, ৮৭৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ১২৫ মিগ্রা./৫ মি.লি. পাউডার ফর সাসপেনশন, ২৫০ মি.গ্রা./৫ মি.লি পাউডার ফর সাসপেনশন, ১২৫ মি.গ্রা./১.২৫ মি.লি পেডিয়াট্রিক ড্রপস্ এবং ৫০০ মি.গ্রা./ভায়াল ইঞ্জেকশন।
নির্দেশনা :
নাক-কান-গলা এর সংক্রমণ, যৌন ও মূত্রনালীর সংক্রমণ, ত্বক ও ত্বকের কাঠামোর সংক্রমণ, নিম্ন শ্বাসনালীর সংক্রমণ, গনোরিয়া এবং দাঁতের অস্ত্রোপচার এর পরবর্তীতে এন্ডোকার্ডিয়ামের প্রদাহের প্রতিরোধে ব্যবহার করা হয়।
মাত্রা ও সেবনবিধি :
মৃদু ও মাঝারি ধরণের সংক্রমণের ক্ষেত্রে প্রাপ্ত বয়স্ক ৫০০ মি.গ্রা. প্রতি ১২ ঘণ্টা অন্তর অথনা ২৫০ মিঃলা পাকি ৮ মাল্টা অন্তর। শিশু – ২৫ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজন/দিন প্রতি ১২ ঘণ্টা অন্তর অথবা ২০ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজন/দিন প্রতি ৮ ঘন্টা অন্তর।
তীব্র সংক্রমণের ক্ষেত্রে প্রাপ্তবয়স্ক : ৮৭৫ মি.গ্রা. প্রতি ১২ ঘন্টা অন্তর অথবা ৫০০ মি.গ্রা. প্রতি ৮ ঘন্টা অন্তর। শিশু: ৪৫ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজন/দিন প্রতি ১২ ঘণ্টা অন্তর অথবা ৪০ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজন/দিন প্রতি ৮ ঘন্টা অন্তর।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
পেনিসিলিন-এর প্রতি অতিসংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
উদরাময়, বদহজম অথবা চামড়ায় ফুসকুড়ি হতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
প্রোবেনিসিড।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভাবস্থায় প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাভাবিক মাত্রায় এমোক্সিসিলিন নিরাপদে ব্যবহার করা যায়। স্তন্যদানকালে এটি নিরাপদে ব্যবহৃত হয়।
সরবরাহ :
মোক্সাসিল’ ৫০০ ক্যাপসুল। ৫ x ১০ টি। মোক্সাসিল ২৫০ ক্যাপসুল ১০ x ১০ টি। মোক্সাসিল’ ডিসপারসিবল ২৫০ ১০ x ১০ টি। মোক্সাসিল’ ৮৭৫ ট্যাবলেট : ৫ x ৬ টি। মোক্সাসিল’ পাউডার ফর সাসপেনশন ১০০ মি.লি. পাউডার ফর সাসপেনশন প্রস্তুতের জন্য শুষ্ক পাউডার।
মোক্সাসিল’ ফোর্ট পাউডার ফর সাসপেনশন : ১০০ মি.লি. পাউডার ফর সাসপেনশন প্রস্তুতের জন্য শুদ্ধ পাউডার। মোক্সাসিল’ পেডিয়াট্রিক ড্রপস্ : ১৫ মি.লি. সাসপেনশন প্রস্তুতের জন্য শুষ্ক পাউডার। মোক্সাসিল ৫০০ ইঞ্জেকশন। ৫x১টি।
আরও দেখুনঃ