আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Remac রিম্যাক ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Remac রিম্যাক ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা :
স্ট্রেপটোকক্কাল ফ্যারিনজাইটিস, সাইনুসাইটিস, দীর্ঘস্থায়ী ব্রংকাইটিস, নিউমোনিয়া, ত্বক ও কোমল কলার প্রদাহ এবং H. pylori ঘটিত ক্ষতিরডেনাল আলসার (সহায়ক চিকিৎসা)।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
বয়স্কদের জন্য : ২৫০-৫০০ মি.গ্রা. ৭-১৪ দিন দৈনিক ২ বার। শিশুদের জন্য ৭.৫ মি.গ্রা./কেজি হিসেবে দৈনিক দুইবার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
লিভার ও বৃক্কের স্বাভাবিক ক্রিয়া কর্মে বিঘ্ন ঘটে এমন রোগীর ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে প্রয়োগ করতে হবে। দীর্ঘসূত্রিক ও বারবার ব্যবহারে অসংবেদনশীল ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের অতিবৃদ্ধি ঘটতে পারে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধারণত সুসহনীয়। পার্শ্ব- প্রতিক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে বমি, বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটে ব্যথা, অস্ত্রের ও জিহ্বার প্রদাহ। অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া যেমন- মাথা ধরা এবং এলার্জিক প্রতিক্রিয়া (ত্বকের)। কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের স্বল্পস্থায়ী পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া-উদ্বেগ, ঝিমুনির ভাব, ইন্সমূনিয়া, হ্যালুসিনেশন।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
থিওফাইলিন, টারফেনাডিন এবং কার্বামাজেপিন।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভবতী মায়েদের ক্ল্যারিথ্রোমাইসিন নিয়েছেন এমন মায়েদের শিশুকে জন্য পান করানো উচিত নয়। জন্য প্রযোজ্য নয়। চিকিৎসা শেষ না হওয়া পর্যন্ত
সরবরাহ :
রিম্যাক ৫০০ ট্যাবলেট ১x৬ টি।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ