Sulprex inhaler সালপ্রেক্স ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Sulprex inhaler সালপ্রেক্স ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Sulprex inhaler সালপ্রেক্স ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ইপ্রাট্রোপিয়াম + সালবিউটামল। প্রতিপা ২০ মাইক্রোগ্রাম ইপ্রাটোপিয়াম ব্রোমাইড এবং ১০০ মাইক্রোগ্রাম সালবিউটামল।

 

Sulprex inhaler সালপ্রেক্স ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

সালপ্লেক্স ইনহেলেশন ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারী ডিজিস (সিওপিডি) ও অ্যাজমার রোগীদের জন্য নির্দেশিত।

মাত্রা ও সেবনবিধি :

সালপ্লেক্স ইনহেলেশন এ্যারোসল দুইবার করে ইনহেলেশন নিতে হবে প্রতিদিন চার বার। যদি প্রয়োজন হয় রোগী অতিরিক্ত ইনহেলেশন নিতে পারেন, কিন্তু ২৪ ঘন্টায় ১২ ইনহেলেশনের বেশী নেয়া যাবে না।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

সয়া লিসিথিন অথবা এর সাথে সম্পর্কিত খাদ্যপণ্য যেমন সয়াবিন এবং চীনাবাদাম এর প্রতি স্পর্শকাতরতার ইতিহাস আছে এমন রোগীদের প্রতি এটি প্রতিনির্দেশিত।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

ইডিমা, মোটা হয়ে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, মাথাগোৱা, অনিদ্রা, ডায়রিয়া, মুখে শুষ্কতা, বমি বমিভাব, ইত্যাদি।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

সরবরাহ :

সালপ্রেক্স ইনহেলার ২০০ পা।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Sulprex inhaler সালপ্রেক্স ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment