আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Silybin সিলিবিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Silybin সিলিবিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
সিলিবিন ৭০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল: প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে সিলিমারিন ৭০ মি. গ্রা. যা মিল্কথিস্ল ফলের নির্যাস হতে প্রস্তুত।
সিলিবিন ১৪০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল: প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে সিলিমারিন ১৪০ মি.গ্রা. যা মিল্কথিস্ল ফলের নির্যাস হতে প্রস্তুত।
নির্দেশনাঃ –
•জন্ডিস
•এলকোহলজনিত যকৃৎ রোগ
•দীর্ঘস্থায়ী যকৃৎ প্রদাহ
•লিভার সিরোসিস
মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ
একটি করে সিলিমারিন ক্যাপসুল দৈনিক ২-৩ বার কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:
গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে সিলিমারিন ১৪০ মি.গ্রা. বা ৭০ म.. ব্যবহারের তেমন কোন তথ্য নেই, তবে প্রয়োজনে চিকিৎসকের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করা যেতে পারে।

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে সিলিমারিন সুসহনীয়। এর তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কদাচিৎ মৃদু বিরেচন দেখা দিতে পারে।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে এখনও তেমন কোন তথ্য জানা যায়নি।
সরবরাহ:
সিলিবিন ৭০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল: প্রতি বাক্সে আছে ৩০টি ক্যাপসুল রিস্টার প্যাক-এ।
সিলিবিন ১৪০ মি.গ্রা. ক্যাপসুল: প্রতি বাক্সে আছে ৩০টি ক্যাপসুল ব্লিস্টার প্যাক-এ।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ