স্ত্রী প্রজননতন্ত্র এবং ওভারিস এর পরিচিতি আজকের আলোচনা বিষয় |The female reproductive system is made up of the internal and external sex organs that function in the reproduction of new offspring. In humans, the female reproductive system is immature at birth and develops to maturity at puberty. Ovaries are primary gonads. They produce follicles and hormones.স্ত্রী প্রজননতন্ত্র এবং ওভারিস এর পরিচিতি ক্লাসটি বেসিক এনাটমি এন্ড ফিজিওলজি (Basic Anatomy and Physiology) কোর্সের অংশ |
বেসিক এনাটমি এন্ড ফিজিওলজি (Basic Anatomy and Physiology) কোর্সের প্রায় সকল ক্লাস “গুরুকুল মেডিকেল এডুকেশন (Gurukul Medical Education)” চ্যানেলে রাখা হয়েছে, বাংলাদেশের “স্বাস্থ্য শিক্ষা (Medical Education)” খাতের উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য।
স্ত্রী প্রজননতন্ত্র এবং ওভারিস এর পরিচিতি
অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক যৌন অঙ্গগুলির সমন্বয়ে গঠিত মানব স্ত্রী প্রজননতন্ত্র মূলত নতুন সন্তানের জন্মদানে সাহায্য করে। মানুষের মধ্যে, নারীর প্রজনন ব্যবস্থা জন্মের সময়কালে অপরিণত থাকলেও এটি বয়ঃসন্ধিকালে পরিণত হয় এবং তা জননকোষ (ইংরেজি: Gametes) সৃষ্টিতে সাহায্য করে। এটি পূর্ণ সময়ের জন্য ভ্রূণকে বহন করতেও সক্ষম। অভ্যন্তরীণ যৌন অঙ্গগুলি যোনি, জরায়ু, ফ্যালোপিয়ান নালি এবং ডিম্বাশয় নিয়ে গঠিত। যোনি যৌন মিলন এবং জন্মদানে সাহায্য করে এবং এটি সারভিক্স (বা, জরায়ুর গলদেশ) জরায়ুর সাথে সংযুক্ত থাকে।
জরায়ু বা গর্ভাশয়ের সমন্বয়ে থাকা ভ্রূণ ফিটাসে বিকশিত হয়। জরায়ু, জরায়ু স্রাব উৎপাদনের মাধ্যমে শুক্রাণুকে ফ্যালোপিয়ান নালিতে স্থানান্তরিত করে এবং সেখানে শুক্রাণু ডিম্বাশয় দ্বারা উৎপাদিত ডিম্বাণুকে (ইংরেজি: Ova) নিষিক্ত করে। বাহ্যিক যৌন অঙ্গগুলিকে যৌনাঙ্গও বলা হয়ে থাকে এবং এগুলি ভগোষ্ঠ, ভগাঙ্কুর এবং যোনিদ্বার[১] সহ প্রজনন দ্বারের (ইংরেজি: Vulva) অঙ্গ।
নির্দিষ্ট সময় অন্তর, ডিম্বাশয় থেকে একটি ডিম্বাণু নির্গত হয়, যা ফ্যালোপিয়ান নালির মধ্য দিয়ে জরায়ুতে যায়। এই স্থানান্তরের সময়, যদি এটি শুক্রাণুর সাথে মিলিত হয়, তখন একটি একক শুক্রাণু (একক কোষ বিশিষ্ট) ডিম্বাণুটিতে প্রবেশ করে এবং একক কোষবিশিষ্ট সেই ডিম্বাণুটিকে (একক কোষ বিশিষ্ট) নিষিক্তকরণের মাধ্যমে জাইগোটের (একক কোষ বিশিষ্ট) সৃষ্টি করে থাকে।
সাধারণতঃ নিষিক্তকরণ ফ্যালোপিয়ান নালিতে ঘটে এবং ভ্রূণের জন্মের সূচনা করে। জরায়ুর প্রাচীরে অবস্থানরত জাইগোটটি পর্যাপ্ত পরিমাণ কোষে বিভক্ত হয়ে একটি ব্লাস্টোসিস্ট তৈরি করে। এটি গর্ভাবস্থার সময়কাল থেকে শুরু করে পূর্ণ সময় পর্যন্ত ভ্রূণটিকে বিকাশ করতে থাকে। যখন ভ্রূণ জরায়ুর বাইরে বেঁচে থাকার জন্য যথেষ্ট পরিণত হয়, তখন সারভিক্স প্রসারিত হয় এবং নবজাতক জরায়ুর সংকোচনের মাধ্যমে জন্মপথে (বা, যোনিপথ) চালিত হয়। পুরুষদের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সমতুল্য হল পুরুষ প্রজননতন্ত্র।
স্ত্রী প্রজননতন্ত্র এবং ওভারিস এর পরিচিতি নিয়ে বিস্তারিত :
আরও দেখুনঃ