ARB এআরবি ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় ARB এআরবি ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

ARB এআরবি ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ক্যান্ডেসারটান। ৮ মি.গ্রা. ট্যাবলেট ।

নির্দেশনা :

এটি উচ্চরক্তচাপ কমানোর ওষুধ। এটি একক অথবা অন্য উচ্চরক্তচাপ কমানোর ওষুধের সাথে ব্যবহার করা যাবে।

 

ARB এআরবি ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

২ মি.গ্রা. থেকে ৩২ মি.গ্ৰা. দিনে একবার বা ২ বার ।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

অতিসংবেদনশীলতা ।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

মাথা ঘোরানো, ডিসপেপসিয়া, গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিস, ট্যাকিকার্ডিয়া, বুক ধড় ফড় করা, ক্রিয়েটিনিন ফসফোকাইনেজ বৃদ্ধি যাওয়া, হাইপারগ লাইসেমিয়া, হাইপার ট্রাইগিসারাইডেমিয়া, হাইপার ইউরিসেমিয়া, মাংসপেশীর ব্যথা, নাক দিয়ে রক্ত ঝরা, উদ্বেগ, হতাশা, ঘুম ঘুম ভাব, র‍্যাশ, অতিরিক্ত ঘাম হওয়া এবং মূত্রে রক্তক্ষরণ ।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

নির্দেশিত নয় ।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

সরবরাহ :

এআরবি ৮ ট্যাবলেট : ৩ x ১০ টি।

ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া

যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:

দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)

 

ARB এআরবি ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

ঔষধের ক্রিয়া

ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:

ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।[১১]
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment