আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Bicozin বিকোজিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Bicozin বিকোজিন ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
(থায়ামিন ৫ মি.গ্রা., রিবোফ্লাভিন ২ মি.গ্রা., পাইরিডক্সিন ২ মি.গ্রা., নিকোটিনামাইড ২০ মি.গ্রা.এবং জিংক ১০ মি.গ্রা./ট্যাবলেট। থায়ামিন ৫ মি.গ্রা., রিবোফ্লাভিন ২ মি.গ্রা., পাইরিডক্সিন ২ মি.গ্রা., নিকোটিনামাইড ২০ মি.গ্রা. এবং জিংক ১০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ ।
নির্দেশনা :
ভিটামিন বি ও জিংক এর অভাবজনিত রোগের চিকিৎসায় এবং প্রতিরোধে নির্দেশিত ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
সিরাপ: ১ বছরের কম : ১ চা চামচ, দিনে ১ থেকে ২ বার। ১-১৬ বছর : ২ চা চামচ, দিনে ১ থেকে ৩ বার। ১৬ বছরের বেশী : ২ চা চামচ, দিনে ২ থেকে ৩ বার। ট্যাবলেট : প্রাপ্ত বয়স্ক ও ৩০ কেজি উর্ধ্বের শিশুদের ক্ষেত্রে ১-২ ট্যাবলেট দিনে ২-৩ বার ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা ।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
সাধারণত সুসহনীয়।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
নির্দেশিত।
সরবরাহ :
বিকোজিন® সিরাপ ১০০ এবং ২০০ মি.লি.। বিকোজিন® ট্যাবলেট : ৩০ টি।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ