আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Ermox এরমক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য । বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Ermox এরমক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
মেবেনডাজল ১০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট এবং ১০০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন।
নির্দেশনা :
সূঁচ কৃমি, বক্র কৃমি, কেঁচো কৃমি, ফিতা কৃমি, চাবুক কৃমি এবং সুতা কৃমি সংক্রমণে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
সূচ কৃমির জন্য : ১ টি ট্যাবলেট অথবা ১ চা চামচ সাসপেনশন একবার। কেঁচো কৃমি, চাবুক কৃমি এবং চক্র কৃমির জন্য ১ টি করে ট্যাবলেট দিনে ২ বার অথবা ১ চা চামচ সাসপেনশন সকাল ও সন্ধ্যায় পর পর তিন দিন সেব্য। ”
ফিতা কৃমি ও সুতাকৃমির জন্য শিশুদের জন্য ১ টি করে ট্যাবলেট বা ১ চামচ সাসপেনশন সকাল ও সন্ধ্যায় পর পর ৩ দিন সেব্য। প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ২ টি করে ট্যাবলেট দিনে দুইবার হিসাবে পর পর তিনদিন সেব্য ।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
কদাচিৎ তলপেটে সামান্য ব্যথা ও ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয়।
সরবরাহ :
এরমক্স” ১০০ ট্যাবলেট : ২৫ × ৬ টি। এরমক্স” সাসপেনশন : ৩০ মি.লি.।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ