Fungidal BT ফানজিডাল বিটি ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Fungidal BT ফানজিডাল বিটি ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Fungidal BT ফানজিডাল বিটি ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান:

মাইকোনাজল নাইট্রেট বিপি।

 

Fungidal BT ফানজিডাল বিটি ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা:

ওরোফ্যারেনজিয়াল ইসোফেগাল ক্যানডিডিয়াসিস এর চিকিৎসা ও প্রতিরোধে নির্দেশিত।

মাত্রা ও ব্যবহারবিধি:

দিনে ১টি করে ট্যাবলেট ৭ দিন (সকালে) জিনজিভাতে (দাঁতের উপরে) প্রয়োগ করতে হবে। ক্ষেত্রবিশেষে চিকিৎসা দ্বিতীয় সপ্তাহেও নির্দেশিত হতে পারে। ৭ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের জন্য মাইকোনাজলের প্রয়োগ সুপারিশ করা হয়নি।

পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া:

বমি বমি ভাব এবং স্বাদের বিকৃতি মাইকোনাজল ট্যাবলেটের সাধারণ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। বিরল ক্ষেত্রে এলার্জিক প্রতিক্রিয়া হতে পারে। মুখে জ্বালাপোড়া, মুখের অবশতা, বমি, ডায়রিয়া এবং তন্দ্রাচ্ছন্নতা কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:

মাইকোনাজল এর সিস্টেমিক প্রয়োগ CYP3A4/2C9 কে কাজ করতে বাধা দেয়। মাইকোনাজল বাক্কাল ট্যাবলেট প্রয়োগের পর তা রক্তে অতি অল্প মাত্রায় পৌঁছে বলে সাধারণত অন্য ওষুধের সাথে উলেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া ঘটে না। মুখে এন্টিকোয়াগুলেন্টস (ওয়ারফেরিন) সেবনকারী রোগীদের ক্ষেত্রে সতর্কতা গ্রহণ করা উচিত এবং এন্টিকোয়াগুলেন্টস এর ক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা উচিৎ।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:

গর্ভাবস্থায়: গর্ভবতী মহিলাদের মাইকোনাজল নাইট্রেট ব্যবহারের বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য নেই। তাই গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপত্র দেয়ার সময় সতর্কতা গ্রহণ করা উচিত।

স্তন্যদানকালে:

মাতৃদুগ্ধে মাইকোনাজোল নাইট্রেটের উপস্থিতির বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্য নেই। দুগ্ধদানকারী মহিলাদের ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপত্র দেয়ার সময় তাই সতর্কতা গ্রহণ করা উচিত।

সরবরাহ:

প্রতি প্যাকে আছে ৩০টি ট্যাবলেট।

 

Fungidal BT ফানজিডাল বিটি ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

ঔষধের ক্রিয়া

ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:

ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment