Imotil ইমোটিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Imotil ইমোটিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Imotil ইমোটিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান:

লোপেরামাইড ২ মি.গ্রা. ক্যাপসুল ।

Imotil ইমোটিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য

নির্দেশনা :

তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী উদরাময় রোগে ব্যবহৃত হয়।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রথমত ২টি ক্যাপসুল এবং ৮ বৎসরের অধিক বয়সের শিশুদের জন্য একটি ক্যাপসুল। তার পর প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর ১টি ক্যাপসুল খেতে হবে।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

8 বৎসরের কম বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা উচিত নয়।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

মাঝে মাঝে প্যারালাইটিক ইলিয়াস,পেট ফাঁপা, পেটে সংকোচনজনিত ব্যথা দেখা দিতে পারে। অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার মধ্যে চর্মরোগ যেমন ভাব এবং মুখের শুষ্কতা দেখা দিতে পারে। চামড়ায় ঢাকা চাকা হওয়া, বমি বমি ভাব, বমি, ক্লান্তিবোধ, কোষ্ঠকাঠিন্য, অবসন্নতা, ঝিমুনি, ঘুম ঘুম।

সরবরাহ :

ইমোটিল” ক্যাপসুল : ২০ x ১০ টি।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Imotil ইমোটিল ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment