আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Jort জর্ট ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Jort জর্ট ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
ড° ক্যাপসুল: প্রতি ক্যাপসুলে আছে ৩০০ মি.গ্রা. সেইন্ট জন’স ওর্ট এর স্ট্যান্ডার্ডাই নির্যাস।
নির্দেশনা:
ডিপ্রেশন বা বিধান, অনিদ্রা, সিজনাল অ্যাফেকটিভ ডিজঅর্ডার, অসেসিভ কম্পাসিক ডিজঅর্ডার ইত্যাদি।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ
১ টি করে জার্ট (সেইন্ট জন’স ওট ৩০০ মি.গ্রা.) ক্যাপসুল দিনে ৩ বার সেব্য।
সতর্কতা ও অনুপযোগিতা:
ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:
কিছু কিছু ক্ষেত্রে এলার্জিক স্কিন রিঅ্যাকশন, পেটের সমস্যা, ফটোসেন্সিটাইজেশন হতে পারে ।
অন্য সাথে প্রতিক্রিয়া:
ওষুধের সাথে অন্যান্য এন্টিডিপ্রেস্যান্টের সাথে ব্যবহার করা উচিৎ নয়।

গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার:
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার করা সমীচিন নয়।
সরবরাহ:
জর্ট ক্যাপসুল: প্রতি বাক্সে আছে ৩০টি করে জর্টও ক্যাপসুল অ্যালু-অ্যালু খ্রিস্টার প্যাকে।
ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ
ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।
আরও দেখুনঃ