আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Levostar Inhaler লিভোস্টার ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Levostar Inhaler লিভোস্টার ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
লিভোসালবিউটামল ৫০ মাইক্রোগ্রাম / পাফ ইনহেলার।
নির্দেশনা :
রিভার্সিবল অবস্ট্রাকটিভ এয়ারওয়ে ডিজিজ ব্রহ্মোস্পাজম-এর চিকিৎসায় অথবা প্রতিরোধে আছে এমন- প্রাপ্তবয়স্ক ও ৪ বছর বা তদুর্গো শিশুদের নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
প্রাপ্ত বয়স্ক ও শিশুদের (৪ বছরের উর্দ্ধে) ক্ষেত্রে: ১ অথবা ২ পা করে দৈনিক ৩-৪ বার (চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী)।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
শরীরে পটাসিয়ামের মাত্রা কমে যাওয়া, হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, মাংসপেশীর কাঁপুনি ইত্যাদি ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
ভ্রুণের প্রতি ঝুঁকির সাথে সম্ভাব্য লাভের বিষয়টি যাচাই করে এই ওষুধ গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা উচিত। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সহিত ব্যবহার করা উচিত।
সরবরাহ :
লিভোস্টার” ইনহেলার ২০০ পাস।
ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ
ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।
আরও দেখুনঃ