আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Nixalo নিক্সালো ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Nixalo নিক্সালো ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
অ্যালপ্রাজোলাম ০.৫ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা :
উদ্বেগ ও ভীতিজনিত ব্যাধি।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে : ০.২৫ মি.গ্রা., ২-৩ বার প্রতিদিন। প্রয়োজনে ০.২৫ মি.গ্ৰা. করে মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে। তবে দিনের চেয়ে রাতেই মাত্রা বাড়ানো উচিত। বয়স্কদের ক্ষেত্রে) : ০.১২৫ মি.গ্রা., ২-৩ বার প্রতিদিন ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
তীব্র ন্যারো এংগেল গ্লুকোমা, মানসিক রোগ বা বিষাদ প্রাথমিক ভাবে ধরা পড়লে এবং অরগানিক ব্রেইন সিন্ড্রোম থাকলে ব্যবহার করা যাবে না।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
তন্দ্রাচ্ছন্নভাব, মাথা ঝিম্ ঝিম্ ভাব সহ মনসংযোগে অসুবিধা, শত্রুভাবাপন্ন হওয়া, অন্যান্য আত্মবিরোধী প্রভাব যেমন খিট খিটে ভাব, উত্তেজনা ও মতিভ্রম ইত্যাদি ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভাবস্থায় সুপারিশকৃত নয়। এই ওষুধ গ্রহণকারী মায়েদের স্তন্যদান থেকে বিরত থাকতে হবে।
সরবরাহ :
নিক্সালো” ০.৫ ট্যাবলেট : ১০ x ১০ টি।
ঔষধের ব্যবহার
রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ