আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Rutix রুটিক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Rutix রুটিক্স ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
Rutix® : ওফ্লক্সাসিন ২০০ এবং ৪০০ মি.গ্ৰা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা:
ক্রনিক ব্রংকাইটিস, নিউমোনিয়া, ফুসফুসে ফোঁড়া, প্রচলিত ওষুধ সমূহে অসংবেদনশীল যা এন্টারিক জ্বর, সিগেলোসিস, সাধারণ ও কোমল কলার সংক্রমণ, সাধারণত মূত্রনালীর তীব্র ও সার্ভিক্সের প্রদাহ (গনোকক্কাস ছাড়া) এবং জটিল মূত্রনালীর সংক্রমণ ।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:
প্রতিদিন ২০০ মি.গ্রা. থেকে ৮০০ মি.গ্রা. ৫-১০ দিন। বাচ্চাদের জন্য ১৫ মি.গ্রা./কেজি/ দিন ২ বার সমবিভক্ত মাত্রায় ৩ দিন ।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
অতি- সংবেদনশীল, মৃগী রোগ আছে বা অল্পতেই খিঁচুনি হয়, তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। সাধারণত শিশু, বর্ধিষ্ণু বাচ্চা, গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ব্যবহার্য নয়।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:
বমি বমি ভাব, পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া, অনিদ্রা ও কিছুনীভাব ।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:
এন্টাসিড, সুক্রালফেট, জিংক এবং আয়রণ সল্ট।
সরবরাহ :
রুটিক্স” ২০০ ট্যাবলেট : ৩ x ১০ টি। রুটিক্স” ৪০০ ট্যাবলেট : ২ x ১০ টি।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ