আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Emolent ইমোলেন্ট ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Emolent ইমোলেন্ট ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
ইমোলেন্ট ” ক্রীম : প্রতি গ্রাম ক্রীমে আছে TM প্যারাফিন বিপি ৬০ মি.গ্রা. এবং হোয়াইট সফট লাইট লিকুইড প্যারাফিন বিপি ১৫০ মি.গ্রা.।
নির্দেশনা:
ইমোলেন্ট ক্রীম শুষ্ক ত্বকের চিকিৎসায় নির্দেশিত বিভিন্ন প্রকরের ত্বকীয় প্রদাহ যেমন একজিমা ও সোরিয়াসিস এর চিকিৎসায় সহযোগী থেরাপী হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
মাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ
ইমোলেন্ট ক্রীম ত্বকের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ব্যবহার করা হয়। ক্ষতিগ্রস্থ স্থানে প্রয়োগ করে ভালভাবে লাগাতে হবে। অধিক কার্যকর ফলাফল পেতে হলে শরীর ধৌত করার পর ব্যবহার করতে হবে, কারণ তখন স্ট্যাটাম কর্নিয়ামে সেবামের পরিমাণ কমে যায় এবং ত্বক তার স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারায়।

গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:
গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালে ব্যবহারে কোন বাধা নেই। যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায় না। এই ক্রীম-এর যেকোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা আছে এমন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:
তেমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
সরবরাহ:
ইমোলেস্ট” ক্রীম : প্রতিটি টিউবে আছে ২৫ গ্রাম ক্রীম ।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ