আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Nebanol নেবানল ওষুধের যাবতীয় তথ্য । বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Nebanol নেবানল ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
নিওমাইসিন সালফেট ৫ মি.গ্রা. এবং ব্যাসিস্ট্রাসিন জিঙ্ক ৫০০ আই.ইউ/গ্রাম অয়েন্টমেন্ট এবং নিওমাইসিন সালফেট ৫ মি.গ্রা. এবং ব্যাসিটাসিন জিঙ্ক ২৫০ আই.ইউ./গ্রাম পাউডার ।
নির্দেশনা :
ব্যাকটেরিয়াজনিত ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণে ব্যবহৃত হয়। একজিমা, একজিমাজনিত ত্বকের প্রদাহ, নিউরোডারমাটাইটিস, পায়ু পার্শ্বের প্রদাহেও ব্যবহার করা যায়।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
আক্রান্ত স্থানে দিনে ২ থেকে ৪ বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এই ওষুধের যে কোন উপাদানের প্রতি অভি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। নেফ্রোটক্সিসিটি এড়াতে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। অন্যান্য এন্টিবায়োটিক ওষুধের মতই এর দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার ছত্রাক সহ বিভিন্ন অসংবেদনশীল জীবাণুর অতিবৃদ্ধি ঘটাতে পারে।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
ব্যক্তি বিশেষে এলার্জি দেখা দিতে পারে ।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার না করাই শ্রেয়।
সরবরাহ :
নেবানল” অয়েন্টমেন্ট : ২০ গ্রাম নেবানল পাউডার : ১০ গ্রাম।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ