আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Sanit স্যানিট ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Sanit স্যানিট ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান :
নরট্রিপটাইলিন ১০ মি.গ্রা. ও ফ্লুফেনাজিন ০.৫ মি.গ্রা./ ট্যাবলেট।
নির্দেশনা :
বিষণ্ণতা সহকারে অথবা বিষণ্ণতা ছাড়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের অস্থিরতা, দুঃশ্চিন্তা/উগ্নিতার ক্ষেত্রে নির্দেশিত।
মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :
একটি ট্যাবলেট দিনে তিনবার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :
এপিলেপসী অথবা যাদের মস্তিষ্কের ক্ষত আছে তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। যে সমস্ত রোগীর হৃৎপিণ্ডের তীব্র অক্ষমতা, বাড ডিসক্রাসিয়া বৃক্ক, অথবা যকৃতের অক্ষমতা আছে, তাদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহার করা সুপারিশকৃত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :
টারডিভ ডিসকাইনেসিয়া, মুখ শুকিয়ে যাওয়া, তন্দ্রাচ্ছন্নতা, মূর্ছা যাওয়া এবং কোষ্ঠকাঠিন্য উল্লেখযোগ্য। মাঝে মাঝে হৃৎপিন্ডের দ্রুততা, নাসিকা কনজেশন, অস্পষ্ট দৃষ্টি এবং উত্তেজনা দেখা যায় ।

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :
বারবিচুরেট, এ্যালকোহল ও স্নায়ুতন্ত্রীয় ওষুধের সাথে এর প্রতিক্রিয়া হতে পারে।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :
গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে ব্যবহার অনুচিত।
সরবরাহ :
স্যানিট” ট্যাবলেট। ১০ x ১০ টি।
ঔষধের ক্রিয়া
ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:
ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।
ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আরও দেখুনঃ