আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Oxat 20 অক্সাট ২০ ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।
Oxat 20 অক্সাট ২০ ওষুধের যাবতীয় তথ্য
উপাদান:
প্যারোক্সেটিন ২০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।
নির্দেশনা:
বিষণ্ণতা, অবসেসিভ কমপালসিভ ডিজঅর্ডার, প্যানিক ডিজঅর্ডার, সোস্যাল এ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার, জেনারালাইজড এ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার এবং পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিজঅর্ডার। মাত্রা ও ব্যবহার বিধি দৈনিক ২০ মি.গ্রা. একক মাত্রায় সেবা।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:
মনোএমাইন অক্সিডেজ ইনহিবিটর অথবা প্রায়োরিডাজিন ব্যবহারকারী ও প্যারোক্সেটিনের প্রতি সংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে এর ব্যবহার অনুচিত। হৃৎপিন্ড ও রক্ত সংবহনতন্ত্রীয় সমস্যা এবং মৃগী রোগীদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
মানসিক অবস্থার উপর প্রভাব ফেলে এমন অন্যান্য সকল ওষুধের ন্যায় এ ওষুধ সেবনের পরও রোগীর গাড়ীচালনা ও যন্ত্রপাতি পরিচালনার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া:
এসথেনিয়া, ঘাম, বমি বমি ভাব, ক্ষুধামন্দা, অত্যধিক তন্দ্রাচ্ছন্নতা, ঝিমুনী নিদ্রাহীনতা, কাপুনী, ভয় ভয় ভাব, পুরুষাঙ্গের শীথি লতা, বীর্যস্থলনকালীন সময় প্রলম্বিত করন ও পুরুষ জননতন্ত্রের অন্যান্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ।
অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া:
পটোফেন, এলকোহল, ওয়ারফেরিন।
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:
অধিক গুরুত্ব বিবেচনা ব্যতিত গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে এই ওষুধ ব্যবহার করা উচিত নয় ।
সরবরাহ :
অক্সাট’ ২০ ট্যাবলেট ৩ x ১০ টি।
ঔষধের প্রয়োগ প্রক্রিয়া
যে উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হোক না কেন, ঔষধ সাধারণত শরীরের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে দেয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে ঔষধের রুট অফ অ্যাডমিনিস্ট্রেশান (routes of administration) বলা হয়। কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হল:
দেহের অভ্যন্তরে
মুখে (orally)
পায়ু ও যোনিপথে সাপোজিটরি হিসেবে (rectally and vaginally as suppository)
নিঃশ্বাসের মাধ্যমে (inhalation)
জিহ্বার নিচে (sublingually)
অনান্ত্রিক পথে (parenteral routes)
আন্তঃধমনী বোলাস (intravenous bolus)
আন্তঃধমনী ইনফিউশন (intravenous infusion)
আন্তঃপেশী (intramuscular)
সাবকিউটেনিয়াস (subcutaneous)
দেহের বাইরে
ত্বকের ওপর (topically)
আরও দেখুনঃ