Ezonide Inhaler ইজোনাইড ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Ezonide Inhaler ইজোনাইড ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Ezonide Inhaler ইজোনাইড ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

সিলেসোনাইড। ১৬০ বা ৮০ মাইক্রোগ্রাম পাফ্‌।

 

Ezonide Inhaler ইজোনাইড ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

প্রাপ্তবয়স্কদের বিদ্যমান হাঁপানী নিয়ন্ত্রণের চিকিৎসায় নির্দেশিত।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধিঃ

১৬০ বা ৮০ মাইক্রোগ্রাম দিনে ১ বার ।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

সিলেসোনাইড অথবা এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

মৃদু এবং এর জন্য চিকিৎসা বন্ধ করার প্রয়োজন হয় না। দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ মাত্রায় কর্টিকোস্টেরয়েড ইনহেলার হিসাবে গ্রহণ করলে সিস্টেমিক প্রভাব পড়তে পারে।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

কিটোকোনাজল, ইট্রাকোনাজল, রিটোনাভির।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভবতী মায়েদের f ভ্রুণের সম্ভাব্য ক্ষতির চেয়ে উপকারিতা অপোকৃত বেশী বিবেচিত হলেই ব্যবহার করা যেতে পারে ।

সরবরাহ :

ইজোনাইড’ ৮০ ইনহেলার ১২০ পাস। ইজোনাইড’ ১৬০ ইনহেলার ১২০ পাস ।

ঔষধ এর সংজ্ঞাঃ

ঔষধ বা ওষুধ হলো এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রয়োগে প্রাণিদেহের স্বাভাবিক ক্রিয়া প্রভাবান্বিত হয় এবং যা দ্বারা রোগ নাশ হয় বা প্রতিকার হয়, বা পীড়া ও ক্লেশ নিবারণ হয়; ভেষজ দাওয়াই এর অন্তর্ভুক্ত। ঔষধ মূলত দুই প্রকার: থেরাপিউটিক (রোগনিরাময়কারী) এবং প্রোফাইলেকটিক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (FDA) সংজ্ঞার্থ অনুসারে: “দ্রব্যসমূহ যা রোগ নির্ণয়ে, আরোগ্যে (cure), উপশমে (mitigation), প্রতিকারে (treatment), অথবা প্রতিরোধে (prevention) ব্যবহার করা হয়” এবং “দ্রব্যসমূহ (খাদ্য বাদে) যা মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীর শারীরিক গঠন বা ক্রিয়াকলাপকে প্রভাবিত করতে পারে” তাদের ঔষুধ বলা হয়।

 

Ezonide Inhaler ইজোনাইড ইনহেলার ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওষুধের সংজ্ঞা এমন কঠোরভাবে আরোপ করে না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুসারে: “ঔষধ” শব্দটির বিভিন্ন রকম ব্যবহার হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ঔষধ এমন দ্রব্য যার আরোগ্য (cure) এবং প্রতিরোধের (prevention) ক্ষমতা আছে অথবা যা শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।

আবার ফার্মাকোলজিতে ঔষধ এমন রাসায়নিক দ্রব্য যা প্রাণিদেহের অথবা কলার জৈবরাসায়নিক এবং শারীরিক প্রক্রিয়াকে পরিবর্তন করতে সক্ষম। আবার সাধারণের মুখে ড্রাগ শব্দটির অর্থ অবৈধ দ্রব্য। যেমন: হেরোইন, ফেনসিডিল, মারিজুয়ানা, ইত্যাদি।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment