Xflam এক্সফ্লাম ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Xflam এক্সফ্লাম ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Xflam এক্সফ্লাম ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

ডেক্সআইবুপ্রোফেন ৩০০ ও ৪০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।

 

Xflam এক্সফ্লাম ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

অস্টিওআর্থাইটিস এবং অন্যান্য পেশীও অস্থি সংশ্লিষ্ট ব্যথা এবং প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার্য।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

এক্সফ্লাম” এর নির্দেশিত মাত্রা হলো দিনে ৬০০-৯০০ মি.গ্রা., যা ২-৩ টি বিভক্ত মাত্রায় দেওয়া যায়। সর্বোচ্চ একক মাত্রা ৪০০ মি.গ্রা.। যে সকল রোগীদের তীব্র ব্যথা থাকে তাদের ক্ষেত্রে মাত্রা অস্থায়ীভাবে ১২০০ মি.গ্রা. পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। শিশুদের ক্ষেত্রে: যেহেতু এই উপাদানটির কার্যকারিতা ১৮ বছরের নীচের রোগীদের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত নয় সেহেতু এই বয়সের রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার্য নয়।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

ডেক্সআইবুপ্রোফেন এর প্রতি সংবেদনশীলতা থাকলে ব্যবহার্য নয়। যাদের হাঁপানী বা শ্বাসতন্ত্রে দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা রয়েছে অথবা যাদের এলার্জিক ক্রিয়া দেখা দেয় তাদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। যেসব রোগীর আলসারের সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

ডেক্সআইবুপ্রোফেন এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আইবুপ্রোফেন এর মতোই। সাধারণতঃ যেসব পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো দেখা যায় সেগুলো হল বদহজম, ডায়রিয়া, মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া এবং পেটে ব্যথা।

অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

অ্যান্টিকোয়াগুলেন্ট, সালফোনামাইড, লিথিয়াম, অন্যান্য ননস্টেরয়ডাল প্রদাহনাশক ওষুধ, এসিই ইনহিবিটর, বিটা ব্লকার সাইক্লোস্পোরিন, ডিগক্সিন, মিথোট্রিক্সেট।

গর্ভবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভাবস্থায় ব্যবহার না করাই উচিত। স্তন্যদানরত মায়েদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

সরবরাহ :

এক্সফ্লাম” ৩০০ ট্যাবলেট : ১২× ৪ টি। এক্সফ্লাম” ৪০০ ট্যাবলেট : ১২ × ৪ টি।

 

Xflam এক্সফ্লাম ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

ঔষধের ব্যবহার

রাসায়নিক দিক থেকে ঔষধ একটি ক্রিয়াশীল পদার্থ। তাই বলা হয়, নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন। ঔষধের যৌক্তিক ব্যবহার তাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment