Entacyd এন্টাসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য

আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় Entacyd এন্টাসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য। বাংলাদেশে পাওয়া যায় এরকম বিভিন্ন ওষুধের তথ্য আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমাদের এই আয়োজন।

Entacyd এন্টাসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য

উপাদান :

এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড ২৫০ মি.গ্ৰা. এবং ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ৪০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট। এ্যালুমিনাম হাইড্রোক্সাইড ১৭৫ মি.গ্রা. এবং ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সাইড ২২৫ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন।

 

Entacyd এন্টাসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

নির্দেশনা :

অম্লাধিক্য (হাইপার এসিডিটি), পাকস্থলী বা অস্ত্রে ঘা (পেপটিক আলসার), পাকস্থলীর প্রদাহ (গ্যাস্ট্রাইটিস), বুক জ্বালা (হার্টবার্ন) এবং বদহজমে (ডিসপেপসিয়া) নির্দেশিত।

মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

ট্যাবলেট ১-২ টি ট্যাবলেট খাবার ১-৩ ঘণ্টা পরে এবং রাত্রে শোবার সময়। সাসপেনশন চা চামচের ১-২ চামচ খাবার ১-৩ ঘণ্টা পরে এবং শোবার সময়।

সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না

যেসব রোগীদের হাইপোফসফেটেমিয়া আছে তাদের এটি দেয়া যাবে না।

 

google news
আমাদের গুগল নিউজে ফলো করুন

 

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে এলকালইউরিয়া এবং নেফ্রোলিথিয়াসিস হতে পারে।

গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভধারণের প্রথম তিন মাসে এন্টাসিড” ব্যবহার না করার পরামর্শ দেয়া হয়।

সরবরাহ :

এন্টাসিড ট্যাবলেট : প্রতিটি বাক্সে আছে ২০০ টি চুষে খাওয়ার ট্যাবলেট। এন্টাসিড সাসপেনশন : প্রতিটি পেট বোতলে আছে ২০০ মি.লি. সাসপেনসন ।

 

Entacyd এন্টাসিড ওষুধের যাবতীয় তথ্য

 

ঔষধের ক্রিয়া

ঔষধ জীবদেহের উপর কী ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে সে সম্পর্কে বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ফার্মাকোলজি আলোচনা করে। এখানে দেখানো হয়: বিভিন্ন মাত্রায় (dose) ঔষধ একাধারে রোগনিরাময়কারী (therapeutic) আবার বিষাক্তও (toxic) হতে পারে। ফার্মাকোলজির দুইটি শাখা:

ফার্মাকোকাইনেটিক্স (pharmacokinetics): এটিতে কোনো ঔষধের শোষণ (absorption), বিস্তৃতি (distribution), বিপাক (metabolism) এবং রেচনের (excretion) হার এবং পরিমাণ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

ফার্মাকোডিনামিক্স (pharmacodynamics): এটিতে কোনো ঔষধ শরীরে প্রবেশ করার পর তা কীভাবে নানা শারীরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment